Follow palashbiswaskl on Twitter

ArundhatiRay speaks

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Jyoti basu is dead

Dr.B.R.Ambedkar

Thursday, April 30, 2015

A caste-ridden society is worse than a society of slavery-Arundhati Roy

A caste-ridden society is worse than a society of slavery-Arundhati Roy

hastakshep | हस्तक्षेप


New DElhi. A caste-ridden society is worse than a society of slavery, and even apartheid, said Arundhati Roy, during a function held at the Constitution Club, New Delhi, on April 29 to mark the 6th anniversary of India's first fully Hindi-English, bilingual magazine, FORWARD Press.
The theme of function, graced by eminent personalities like Anupriya Patel, Ramdas Athawale, Ali Anwar, Ramnika Gupta, Braj Ranjan Mani, Sheoraj Singh Bechain, Jaiprakash Kardam and Arvind Jain, was the "The Future of Bahujan Politics and Literature". "We are on to an important idea," said Roy, after releasing FORWARD Press' fourth Bahujan Literature Annual. She was referring to the idea of Bahujan literature, the idea of fighting casteism with anger at the injustice "while holding in our hearts the idea of justice, love, beauty, music, literature", without being reduced to a "bitter, small people".
Ali Anwar, who heads the All India Pasmanda Muslim Mahaz, said Pasmandas are Bahujan first and then Muslims. "We don't want to be called minorities. We are Bahujans", he said. He was surprised by Ramdas Athawale's proposal of reservations for the economically backward among the upper castes. He said we are not "mentally prepared" for such a move. The only criteria, he added, should be social and educational backwardness.
Braj Ranjan Mani, the author of Debrahmanising History, mooted the idea of a "social democracy" and the stressed the need for an "emancipatory unity" among Bahujans. Sujata Parmita said the Dalit-Bahujans have been the creators of culture throughout history but religion has been used to enslave them and seize their culture from them. Anupriya Patel shared the view that once the oppressed masses are educated, their leaders will stop making compromises.
Sheoraj Singh Bechain recalled a conversation with Kanshiram shortly before his BSP formed its first government in Uttar Pradesh in alliance with the BJP. Instead of eyeing power, he should have started a magazine, Bechain had advised Kanshiram – for it is "social power, cultural power, intellectual power" that brings real empowerment to the Bahujans.
On the occasion, the second Mahatma Jotiba and Krantijyoit Savitribai Phule Balijan Ratna awards were presented to Braj Ranjan Mani, A.R. Akela (poet, folk singer, author and publisher) and Dr Hiralal Alawa (senior resident doctor at AIIMS and founder of Jai Adivasi Yuva Shakti)

ভূমিকম্প ঝুঁকির প্রথম ২০ শহরের তালিকায় ঢাকা, কী ঘটবে সামনে?

ভূমিকম্প ঝুঁকির প্রথম ২০ শহরের তালিকায় ঢাকা, কী ঘটবে সামনে?


ভূমিকম্প বিশ্বের কোথাও না কোথাও হচ্ছে প্রতিদিনই হচ্ছে। তবে সেইসব স্থানে এর ক্ষতির পরিমান বেশি যেখানে অপরিকল্পিতভাবে নগারায়ন হয়েছে।


এই হাসিমুখ ধরে রাখতে চাই এখনি পরিকল্পনা।

নেপালের ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের সংকেত। এ থেকে শিক্ষা না নিতে পারলে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ে পড়বে বাংলাদেশ। কেননা বিশ্বের ২০টি ঝুঁকিপূর্ণ ভূমিকম্প শহরের একটি ঢাকা। আগে থেকেই সতর্ক হোন।
গত ২১ এপ্রিল শনিবার নেপালের ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত মারা গেছে ৪ হাজারের উপরে। সংখ্যা আরো বাড়বে। এই ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশ কেপে উঠেছিলো। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা তিন। নেপাল থেকে ৭৪৫ কিলোমিটারের দুরের বাংলাদেশে এ ভূমিকম্পের পর শঙ্কা-আতঙ্ক বেড়েছে। কারণ নেপালে ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পের পর ৬ মাত্রার একাধিক ভূমিকম্প সংগঠিত হয়েছে।

প্রশ্ন উঠেছে বাংলাদেশে এ ধরনের ভূমিকম্প সংগঠিত হ্বার সম্ভাবনা কতটুকু। আর ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতিই বা কি ধরনের হবে যদি বাংলাদেশে তা সংগঠিত হয়।
ভূমিকম্প কেন হচ্ছে?
আড়াই কোটি বছর আগে পৃথিবীতে ভারত একটি আলাদা দ্বীপ ছিল। এই দ্বীপটি এশিয়ার সঙ্গে ধাক্কা খায়। এর ফলে তৈরী হয় হিমালয়সহ বেশ কিছু পর্বত। ভারতীয় পে্লটটি এখনো একটু একটু করে ঢুকছে মধ্য এশীয় টেকটোনিক পে্লটের নিচ দিয়ে। এর ফলে এই অঞ্চলের পবর্তগুলো এখনো নতুন করে আকার পাচ্ছে। প্রতি বছর এই দুটি পে্লট দুই ইঞ্চি করে পরস্পরের দিকে সরে আসছে। এতে সৃষ্টি হয় প্রচণ্ড চাপ। টেকটোনিক পে্লট হচ্ছে ভূত্বকের বিশাল খণ্ড, যা সঞ্চরণশীল।


দেখুন ভূমিকম্পের প্লেটের মুভমেন্ট।

যুক্তরাজ্যের ওপেন ইউনিভার্সিটির ভূ-বিজ্ঞানবিষয়ক অধ্যাপক ডেভিড রথারি এ অঞ্চলের ভূমিকম্প নিয়ে বিস্তর গবেষণা করছেন দীর্ঘদিন। তিনি এ বিষয়ে সম্প্রতি বিবিসিকে বলেন, হিমালয়ের পর্বতমালা ভারতীয় পে্লটের ওপর দিয়ে প্রবলভাবে ধাক্কা দিচ্ছে। সেখানে দুই থেকে তিনটি বড় ধরনের চ্যুতি রয়েছে। আর আছে কিছু খুব মৃদু গতিতে সঞ্চরণশীল চ্যুতি। এগুলোর সঞ্চরণের কারণেই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেছে।

বাংলাদেশে কী ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল হবে?
বাংলাদেশের ভূমিকম্পবিষয়ক সর্বশেষ ২০০৯ সালের একটি ঝুঁকিবিষয়ক গবেষণা হয়। ওই গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশের ভেতরে ভূমিকম্প সৃষ্টির মতো যে ভূগর্ভস্থ ফাটল ছিল, তা এখন নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ভেতরে মাঝারি বা তীব্র ভূমিকম্পের আশঙ্কা নেই বলে ওই গবেষণায় বলা হয়।

ওই গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বড় ধরনের ভূমিকম্প সংগঠিত হবার ভয় নেই, তবে এ অঞ্চলের অন্যতম ভূমিকম্প প্রবণ তিন দেশ মিয়ানমার, নেপাল ও ভারতের মধ্যবর্তী বাংলাদেশ হওয়ায় এর প্রভাব এখানেও পড়বে। এই এলাকায় ৮ থেকে ১০ মাত্রার ভূমিকম্প হলে তা বাংলাদেশে বড়জোর মাঝারি মাত্রায় অনুভূত হবে।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ববিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ সৈয়দ আক্তার হুমায়ুন 'EARTHQUAKES OF DHAKA' শীর্ষক শীরোনামে এক গবেষণায় তিনি দেখিয়েছেন বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে যেমন রয়েছেন। তেমনিভাবে ঢাকা বিশ্বের ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকা ২০ শহরের একটি।


বাংলাদেশ থেকে কতদূরে ভূমিকম্প।

গবেষণায় তিনি বলেন, ৪৫০ বছরের ভূমিকম্পের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে, ঢাকা ভূমিকম্পের ঝঁকিতে থাকা বিশ্বের অন্যতম ২০ শহরের একটি। এ অঞ্চলে তিনটি পে্লট সক্রিয় রয়েছে। এগুলো হলো ইন্ডিয়ান বা ভারতীয় পে্লট, ইউরোশিয়া পে্লট ও মিয়ানমার মাইক্রোপে্লট। এর মধ্যে ভারতীয় ও ইউরোশিয়া পে্লট প্রতি বছর পরস্পরের দিকে ২ ইঞ্চি করে এগিয়ে আসছে। আর মিয়ানমার মাইক্রো পে্লটটি দেশটির উত্তর পূর্বে ১ ইঞ্চির কম করে এগিয়ে যাচ্ছে।
মিয়ানমারের এই প্লেটটির কারণে ভারতের আসামের সিলংয়ে একটি ফল্ট বা ফাটল হয়েছে যা ৩০০ কিলোমিটার উত্তর দক্ষিণে দীর্ঘ সিলেটের সুরমা বেসিনে এসে পৌছেছে। আর মিয়ানমারের মাইক্রো প্লেটটির আরেকটি দিক বাংলাদেশের দক্ষিণের চট্রগ্রাম থেকে সুমাত্রার দিকে যাচ্ছে। এই প্লেটটির কারণে মিয়ানমারে ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৯.৩ মাত্রার ভূমিকম্প হয়।


অপরিকল্পিত ঢাকার এসব ভবনের ৯০ শতাংশ ঝুঁকিপূর্ণ।

বাংলাদেশের প্লেটটি এখন নিষ্ক্রিয় হওয়ায় বাংলাদেশের ভেতরে বড় ধরনের কোন ভূমিকম্পের এই মূহুর্তে আশঙ্কা নেই। কিন্তু ভারতের বিহার, নেপাল, ভারতের আসাম ও মিয়ানমারের পে্লটে ফাটল বা চু্যতি থাকায় এসব অঞ্চলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে বাংলাদেশে তার বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। বিশেষ করে সিলেট, উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা অঞ্চলে তার ব্যপক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঢাকা থেকে মিয়ানমার ফাটলের দূরত্ব ৫০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার।
কারণ হিসেবে সৈয়দ আক্তার হুমায়ুন তার গবেষণায় বলেছেন, পৃথিবীর সব থেকে বড় ডল্টো হলো ব্রক্ষ্মপুত্র-পদ্মা-মেঘনা। এটা নবগঠিত একটি নরম মাটির এলাকা। এখানে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হলে এখানে যেসব স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে তা ঝুঁকিতে পড়বে।

নেপালে যা হয়েছে
ভূমিকম্প গবেষকেরা বলছেন, ১০ কোটি টন টিএনটি বিস্ফোরিত হলে যে শক্তি নির্গত হয় ৭ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে সে মাত্রার কম্পন হয়েছে। হায়দরাবাদভিত্তিক ন্যাশনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক হার্শ কে গুপ্ত বলেন, এই অঞ্চলে বিশাল চ্যুতির কথা আমরা জানি, যা বড় ধরনের ভূমিকম্প ঘটায়। রিখটার স্কেলে ৮ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার সিরিজ ভূমিকম্পের জন্য এই চু্যতিগুলো দায়ী। তাই বলা যায়, এই অঞ্চলের সম্ভাব্য শক্তিশালীতম ভূমিকম্পের মধ্যে এটি পড়ে না। শক্তি নির্গতের কথা বললে বলা যাবে, ওই অঞ্চলে যে পরিমাণ শক্তি সঞ্চিত আছে তার ৪ বা ৫ শতাংশের বেশি শক্তি এই ভূমিকম্পে নির্গত হয়নি।'
যেকোনো সময় ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আসতে পারে। ভূমিকম্প ঘটে যাওয়ার দুই মাস পরেও এ ধরনের ঝুঁকি থেকে যায়। এ ধরনের পরাঘাত বা কম্পন কখন হবে, তা বলা সম্ভব নয়। এটা প্রতিরোধেরও কোনো উপায় নেই। কিন্তু ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পূর্ব সতর্কতা জরুরি।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৪৫ সালের ৯ আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাপানের নাগাসাকি শহরে 'ফ্যাট ম্যান' নামের একটি পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল। এতে প্রায় ৪০ হাজার) মানুষ নিহত হন। নাগাসাকি শহরটি সম্পূর্ণ ধুলিস্যাত্ হয়ে যায়। ফ্যাট ম্যান' বোমার শক্তি ছিল ২০,০০০ টন (বিশ হাজার) টিএনটি'র (ট্রাই নাইট্রো টলুইন) সমতুল্য। এরকম ৫ হাজার বোমা একসঙ্গে বিস্ফোরণ ঘটালে যত শক্তি নির্গত হবে, তা ১০ কোটি টন টিএনটি'র সমতুল্য। পারমাণবিক বিস্ফোরণের শক্তির একক হিসেবে টন টিএনটি' ব্যবহার করা হয়। ভুমিকম্পের শক্তি বোঝানোর জন্যেও এই একক ব্যবহূত হয়। তার মানে নেপালের পোখরার ভূ-অভ্যন্তরের ১৫ কিলোমিটারে ফ্যাট ম্যান বোমার মত ৫ হাজার বোমা বিস্ফোরণ সমতূল্য ভূমিকম্প হয়েছে।
গত ৮০ বছরের মধ্যে নেপালে গতকালের ভূমিকম্পই ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী। কিন্তু গবেষকেরা আশঙ্কা করছেন, এই এলাকায় এর চেয়েও শক্তিশালী ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে।


নেপালে ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পের আগেও বিজ্ঞানীরা নেপালে এ বিষয়ক বৈঠক করেছেন। ভূমিকম্প হওয়ার ঠিক আটদিন আগে আমেরিকা, ভারতসহ সারা পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা ওই বৈঠক করেন। তারা আগে ভাগেই নেপালকে জানিয়ে দেয় যে, সেখানে বড় ধরনের একটি ভূমিকম্প হবে। তবে ভূমিকম্পটি যে এতো তাড়াতাড়ি হবে সেটা বিজ্ঞানীরা বলতে পারেনি। কিন্তু এতো বড় ধরনের ভূমিকম্প হবে এটা তারা নিশ্চিত করেই বলেছিলেন। খুব দ্রুত হবে সেটাও বলেছিলেন।
২০১২ সিনেমার ভূমিকম্পের ভবিষ্যাত বানী করেছিলেন ভারতীয় বিজ্ঞানী শংকর। তবে নেপাল ভূমিকম্পের পরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ভারতের বাস্তবের বিজ্ঞানী খড়গপুরের আইআইটির অধ্যাপক শঙ্কর কুমার বলেছেন, ছোট আকারের নিউক্লিয়ার বোমা বিস্ফোরণের সমান শক্তি নির্গত হয়েছে এই ভূমিকম্পে। কিন্তু ভিন্নভাবে বললে, ৭ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে আমরা ভাগ্যবান। কারণ, এখানে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারত। মূল বিষয়টি হচ্ছে, কী পরিমাণ শক্তি নির্গত হচ্ছে সেটি। ৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্পে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তা ৭ দশমিক ৯ মাত্রার চেয়ে ৪০ থেকে ৫০ গুণ বেশি।'

জিওহ্যাজার্ডসের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি ব্রায়ান টাকার বলেন, নব্বইয়ের দশকে তার প্রতিষ্ঠান পূর্বাভাস দিয়েছিল যে ১৯৩৪ সালের মতো ভূমিকম্প যদি আবার ঘটে তবে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যাবে। কারণ নেপালের শহরগুলোতে বড় বড় দালানকোঠা উঠছে যা সহজেই ভেঙে যাবে। চলতি মাসেই জিওহ্যাজার্ডস তাদের তথ্যে জানিয়েছে, নেপালে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সাড়ে ছয় শতাংশ এবং কাঠমান্ডু অন্যতম বড় শহর হিসেবে গড়ে উঠেছে। শুধু কাঠমান্ডুতেই ১৫ লাখ মানুষ বাস করছে।
জিওহ্যাজার্ডস ইন্টারন্যাশনাল নামের যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি বেসরকারি সংস্থার মতে, প্রতি ৭৫ বছর পর পর নেপালসহ ওই অঞ্চলে ভূমিকম্প আঘাত হানছে। ৮১ বছর আগে ১৯৩৪ সালে ৮ দশমিক ১ মাত্রার একটি ভূমিকম্পে নেপালের ১০ হাজার মানুষ মারা যায়। এর উত্পত্তিস্থল ছিল এভারেস্ট থেকে ছয় মাইল দক্ষিণে। ১৯৮৮ সালে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্পে এক হাজার মানুষ মারা যান।
বুয়েটের সীমক্ষায় ঢাকার ভবন ভূমিকম্প সহনীয় নয়
বাংলাদেশ প্রকেৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েটের) সামপ্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকার ভবনগুলোর অর্ধেকই ভূমিকম্প প্রতিরোধক হিসেবে নির্মিত হচ্ছে না। ৯০ শতাংশ ভবনের গাড়ি রাখার স্থানটির (কার পার্কিং) অবকাঠামো এমনভাবে নির্মিত হচ্ছে, যা ভূমিকম্পের সময় ভবনটিকে সুরক্ষা দিতে পারবে না।
বুয়েটের ওই সমীক্ষায় ২০০৮ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে নির্মিত ১৫০টি ভবন পরীক্ষা করা হয়েছে। পুরান ঢাকার ৬০টি মসজিদ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন পরীক্ষা করে বুয়েটের পুরকেৌশল বিভাগের প্রকেৌশলীরা দেখতে পেয়েছেন, সেগুলোর বেশির ভাগেরই ভূমিকম্প প্রতিরোধকব্যবস্থা নেই। এই ভবনগুলো মাঝারি থেকে তীব্র মাত্রার অর্থাত্ সাড়ে ছয় থেকে সাত মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বাংলাদেশ প্রকেৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকেৌশল বিভাগের পক্ষ থেকে 'ঢাকা শহরের ভবনের ভূমিকম্প বিপন্নতা যাচাইকরণ' শীর্ষক এক গবেষণা সমীক্ষায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আরবান সেফটি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহায়তায় পরিচালিত ওই সমীক্ষা পরিচালিত হয়।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, একটি ভবনকে ভূমিকম্প প্রতিরোধক করতে প্রতি বর্গফুটে অতিরিক্ত ৫ থেকে ১০ টাকা খরচ পড়ে। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ওই খরচ কমাতে ভবনগুলোতে ভূমিকম্প প্রতিরোধকব্যবস্থা রাখছে না। অনেক ক্ষেত্রে ভবনের সেৌন্দর্য বাড়াতে ও অসচেতনতার কারণেও ভবনে ভূমিকম্প প্রতিরোধকব্যবস্থা রাখা হচ্ছে না।
সমীক্ষার প্রয়োজনে বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট কোম্পানি নির্মিত রাজধানীর বনানী, মিরপুর, ইব্রাহিমপুর, লালমাটিয়া ও উত্তরা এলাকার ১৫০টি ভবন পরীক্ষা করা হয়। বেশ কিছু নামী-দামি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানের ভবন ভূমিকম্পের কারণে বিপন্ন হতে পারে বলে ওই পরীক্ষায় দেখা গেছে।
এই ভবনগুলোর ক্ষেত্রে মূলত তিনটি বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রথমত, ভূমিকম্পের সময় ভবনের নিচের মাটি যে মাত্রায় কেঁপে উঠবে, ভবনটিও একই মাত্রায় কেঁপে উঠছে কি না। কেঁপে উঠলে বুঝতে হবে, ভবনটি ভূমিকম্পের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দ্বিতীয়ত, ভূমিকম্প সহনশীল ভবনের বিম ও কলামের সংযোগস্থলে চার ইঞ্চি পর পর রডের রিং দিতে হয়। কিন্তু পরীক্ষা করে দেখা গেছে, অর্ধেক ভবনেই সাত থেকে আট ইঞ্চি পর পর রডের রিং দেওয়া হয়েছে। এতে ভবনটির ভিত্তি শক্ত হয় না। তৃতীয়ত, বেশির ভাগ নতুন ভবনের নিচতলা গাড়ি রাখার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। এ ধরনের ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ওপরের তলার চেয়ে নিচতলার ফাঁকা স্থানের বিম অপেক্ষাকৃত মোটা হতে হবে। কিন্তু ৯০ শতাংশ ভবনে নিচ ও ওপরের তলার বিমের আকৃতি সমান রাখা হয়েছে। ভবনের চারপাশ ফাঁকা ও দেয়াল না থাকায় নিচের তলাটি দুর্বল থেকে যায়।
এই তিনটি শর্ত অনুসরণ না করে নির্মাণ করলে, ছয় থেকে আট মাত্রার ভূমিকম্পে পুরো ভবনটি ভেঙে পড়তে পারে ।

শীর্ষ ঝুঁকিতে ঢাকা!
বাংলাদেশের পে্লটটি নিষ্ক্রিয় হলেও ভূমিকম্পের ভয়ঙ্কর ক্ষতি হবে এরকম সারা পৃথিবীর ২০ শহরের একটি ঢাকা। কারণ হলো মিয়ানমারের মাইক্রোপে্লটে যদি ভূমিকম্প হয় তাহলে এর থেকে ৫০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দুরের ঢাকাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অন্যদিকে নেপাল বা ভারতের বিহার বা আসামে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে তার প্রভাব ঢাকায় বাজেভাবে পড়বে। এরকমটিই বলছেন সৈয়দ আখতার। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন, ঢাকাতে জলাভূমি ভরাট করে এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালা বা বিল্ডিং কোড না মেনে অপরিকল্পিত নগরায়ণ হয়েছে। এতে মাঝারি ভূমিকম্পেও ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকার মোট ভূমির ৭০ শতাংশ মাটিই নতুন। এসব অঞ্চলে জলাভূমি ভরাট করে বাড়ি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এসব অঞ্চলে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প যদি মাটির বেশি গভীরে না হয় তাহলেই এ অঞ্চলটিতে ব্যপক ক্ষতি হবে।

ঝুঁকিপ্রবন এলাকা ও ঝুঁকিমুক্ত ভবন নির্মাণে আপনার যা করনীয়
যাত্রাবাড়িসহ পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ এলাকার মাটি লাল বা পুরানো নয়। এসব মাটির কোথাও কোথাও পিট কয়লাও রয়েছে। এ হিসেবে ঢাকার মোট এলাকার ৭০ শতাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। এসব অঞ্চলে ভবন নির্মাণ করলে মাটির ১৩ থেকে ২৮ মিটার গভীরে বা ৪২ ফুট ৭ ইঞ্চি থেকে ৯১ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত গভীরে ফাউন্ডেশন করতে হবে। এ সমীক্ষা সরকারের।
এসব অঞ্চলের মাটির গভীরে যেসব পদার্থ পাওয়া গেছে যেমন নরম কাদা, পিট কয়লার স্তরগুলো কম করে হলেও ১৩ মিটার পর্যন্ত গভীর। কিছু কিছু স্থান রয়েছে যা এসব নরম কাদা, পিট কয়লার স্তরগুলো ২৮ মিটার পর্যন্ত গভীরে রয়েছে। ফলে এসব স্থানে যদি সাধারণ ফাউন্ডেশনের মত করে বাড়ি বা ভবন বানানো হয় তাহলে তা ঝুকিপূর্ণ। আফতাবনগরসহ পূর্বাঞ্চলেই নয় সরকারের ঝিলিমিল প্রকল্পের এলাকা, গুলশান, নিকেতন, উত্তরা, মিরপুরের ঝুঁকিমুক্ত ভবন নির্মাণ করতে ৪২ ফুট ৭ ইঞ্চি থেকে ৯১ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত গভীরে ফাউন্ডেশন করতে হবে। এসব নিয়ম কানুন মেনে ভবন নির্মাণ করলে ভারতের আসামে বা বিহারে, নেপালে কিম্বা মিয়ানমারের ভূমিকম্প যদি ৮ মাত্রারও হয় তাহলে তার প্রভাব ঢাকায় এসে পড়লেও খুব ক্ষতির স্বীকার হবে না ঢাকা।

আমাদের স্মরণ রাখা দরকার, নেপাল, ভারত বা মিয়ানমারের ভূমিকম্পে যদি ঢাকা শহর মারাত্মকভাবে কেপে উঠে তাহলে কী হবে পরিস্থিতি তা আন্দাজ করা যায় না। কারণ ঢাকাতে যেভাবে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই ভবন নির্মাণ হচ্ছে তাতে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরী হবে এটা আন্দাজ করা যায়।


যে মাটিতে ভবন করবেন।

যারা কোটি কোটি টাকা খরচ করে একটি বাড়ি বানাবেন তারা সেই বাড়ি বানাতে গিয়ে বাড়তি কিছু অর্থ যুক্ত করলেই ভবনটি নিরাপদ হবে। জাপানে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প সাধারণ একটি ব্যপার। গত ছয়দিন আগেও জাপানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে। কিন্তু জাপানে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ভূমিকম্প সহনীয় করেই নির্মাণ করা হয়।


নিয়ম মেনে ভবন নির্মাণ করা ও না করার চিত্র।

আপনার ভবন নির্মাণের আগে সেখানকার মাটি পরীক্ষা করুন। দেখুন লাল মাটি পেতে কত গভীরে যেতে হয়। সেটা যত গভীরই হোক, শক্ত মাটির উপর বাড়ি তুলুন। ভবন নির্মাণে আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রকেৌশল ব্যবহার করুন। নিরাপদে থাকুন, অন্যদের নিরাপদে রাখুন।


জাপানের ভূমিকম্পের শেষ চিত্র।

http://www.istishon.com/node/11923
__._,_.___

The 7. 8 Earthquake In Nepal And The Magnitude Of Impoverishment

 The 7. 8 Earthquake In Nepal And The Magnitude Of Impoverishment

Dear Friend,

If you think the content of this news letter is critical for the dignified living and survival of humanity and other species on earth, please forward it to your friends and spread the word. It's time for humanity to come together as one family! You can subscribe to our news letter here http://www.countercurrents.org/subscribe.htm. You can also follow us on twitter, http://twitter.com/countercurrents and on Facebook, http://www.facebook.com/countercurrents

In Solidarity
Binu Mathew
Editor
www.countercurrents.org


 Nepal Death Toll Could Reach 10,000: Millions Starving, Entire Mountain Villages Flattened
By Countercurrents.org

http://www.countercurrents.org/cc280415A.htm

Death toll in the Nepal earthquake could reach 10,000 as rescue teams have started reaching isolated mountain villages. Entire mountain villages have been razed to the ground and millions of people are starving as they are cut off from all food supply and communication. Wet weather and cold are making life intolerable. An estimated 8 million people have been affected. Moreover, in the earthquake, 61 people died in India, and China reported 25 people died in Tibet


The 7.8 Earthquake In Nepal And The Magnitude Of Impoverishment
By Li Onesto

http://www.countercurrents.org/onesto280415.htm

There was little that could be done to stop the earthquake that hit Nepal on April 25, 2015. But the fact that there is such tremendous death, destruction and suffering as a result of this natural disaster IS something due to human/societal factors—namely the system of capitalism/imperialism which subjects countries like Nepal to such impoverishment


Baltimore Blazes In Protest: State Of Emergency, National Guards Deployed
By Countercurrents.org

http://www.countercurrents.org/cc280415B.htm

Baltimore blazes in protest. Schools, businesses and train stations have been shut down in the city notorious for poverty and unemployment. A state of emergency has been declared and National Guards have been deployed. Two dozen people were arrested. The protests erupted in violent force after funeral of a 25-year black man who died after he was injured in police custody


Ukraine: Truth Has Been Murdered
By Paul Craig Roberts

http://www.countercurrents.org/roberts280415.htm

The Western media is complicit in many war crimes covered up with lies, but the false story that the Western media has woven of Ukraine is the most audacious collection of lies yet. Truly, truth in the Western world has been murdered. There is no respect for truth in any Western capital. The coup in Ukraine is Washington's effort to thrust a dagger into Russia's heart. The recklessness of such a criminal act has been covered up by constructing a false reality of a people's revolution against a corrupt and oppressive government. The world should be stunned that "bringing democracy" has become Washington's cover for resurrecting a Nazi state


Mother Earth Is Weeping For Her Children:
The US Military Must Stop Environmental Ecocide
By Joy First

http://www.countercurrents.org/first280415.htm

It is a very serious problem that our calls for peace and justice are going unheeded by government officials. Even though it seems like we are not being listened to, it is very important to continue to act in resistance. I know that even when we feel like we are ineffective, acting in resistance is my only choice to do what I can to make a difference in the lives of my grandchildren and the children of the world. Though it is difficult to know whether we are being effective, I believe that we all must do everything we can to continue our work for peace and justice. That is our only hope


Agribusiness And The Four Horsemen Of The Apocalypse
By Colin Todhunter

http://www.countercurrents.org/todhunter280415.htm

Like all empires, Washington has developed a system to hitch a free ride courtesy of the rest of the world funding its generally high standard of living, militarism, financial bubbles, speculations and corporate takeovers


Assassination As Policy In Washington And How It Failed, 1990-2015
By Andrew Cockburn

http://www.countercurrents.org/cockburn280415.htm

Whatever the euphemism -- the Israelis prefer to call it "focused prevention" -- assassination has clearly been Washington's favored strategy in the twenty-first century. Methods of implementation, including drones, cruise missiles, and Special Operations forces hunter-killer teams, may vary, but the core notion that the path to success lies in directly attacking and taking out your enemy's leadership has become deeply embedded. As then-Secretary of State Hillary Clinton put it in 2010, "We believe that the use of intelligence-driven, precision-targeted operations against high-value insurgents and their networks is a key component" of U.S. strategy


21st Century Challenges To American Democracy: Part III
By Jon Kofas

http://www.countercurrents.org/kofas280415.htm

American democracy's challenge is to serve the public interest not the interests of the 1% richest Americans to the detriment of the middle class and workers. It is interesting that the media, politicians, and even academics use the term "special interests" so that they avoid any class-based language and so that in the so-called "special interests" they can include trade unions and organizations such as the AARP, women's and others. Defining corporate and finance capital as "special interests", while defining the "public interest" as the sum total of citizens and the collective goods of the working class and middle class would be a good first step toward meeting some of democracy's challenges in the 21st century. Engaging in deliberate illusion-making by trying to remain politically, ideologically and culturally acceptable to apologists of the existing system and refusing to recognize the class struggle at the core American democracy's simply perpetuat
 es more
myths rather than trying to expose them


Obama Fights To Spread GMO Foods Throughout Europe
By Eric Zuesse

http://www.countercurrents.org/zuesse280415.htm

On Friday, April 24th, Agence France Presse headlined "US Stresses Opposition to EU Opt-Out for GMO Imports," and reported that, "The United States underscored Friday its opposition to a new European Union plan to allow member states to block genetically engineered imports after bilateral talks on a transatlantic free-trade pact."


Genocidal Indonesia Executing Drug Convicts
By Andre Vltchek

http://www.countercurrents.org/vltchek280415.htm

Indonesia, the country which did not earnestly punish one single top military brass for the genocides in East Timor and not one single person for horrendous and ongoing genocide in Papua, is now ready to execute another nine people for drug trafficking. In January 2015 it already slayed six drug convicts including five foreigners, sparking international indignation


Big Wine Fails To Dry Farm During California's Relentless Drought
By Shepherd Bliss

http://www.countercurrents.org/bliss280415.htm

An increasing number of North Coast residents and businesses are calling for a moratorium on new vineyards and wineries and expansions of existing vineyards and wineries, especially as event centers. It is unfair to mandate people and other businesses to conserve water and allow Big Ag and Big Wine to consume as much as they want, for free. A four-county group has met in Lake and Sonoma Counties and will meet again in May in Napa County to discuss dealing with the excesses of the wine industry


Rise Above Sectarianism And Serve Humanity
By Kashoo Tawseef

http://www.countercurrents.org/tawseef280415.htm

How can you kill someone just because he doesn't agree with you or he/she doesn't practices same faith as your- that's just insane. Let us remind ourselves that Islam is humanity and humanity is Islam


Time To Walk The Talk For Accelerating Towards TB-Free India
By Bobby Ramakant

http://www.countercurrents.org/ramakant289415.htm

India's fight against TB has certainly come a long way ahead, but the journey through the proverbial 'last miles' are going to be defining one - as the programme confronts and hopefully overcomes formidable-looking challenges. Ending TB is possible

अपडेट– भूकम्पबाट मृत्यु हुनेको संख्या ५०२६ पुग्यो /४६०९ को शव आफन्तलाई बुझाइयो

अपडेट– भूकम्पबाट मृत्यु हुनेको संख्या ५०२६ पुग्यो /४६०९ को शव आफन्तलाई बुझाइयो

बैशाख १६, काठमाडौं । 
मुलुकका विभिन्न भागमा आएको बिनाशकारी भुकम्पमा परी मृत्यु हुनेको संख्या ५ हजार २७ जनाको मृत्यु भएको छ । १० हजार २ सय ३५ जना घाइते भएका छन् ।
उपत्यकाको काठमाडौंमा १ हजार ३९, भक्तपुरमा २ सय ५२ र ललितपुरमा १ सय ६८ जनाको मृत्यु भएको गुमेको छ भने काठमाडौंमा २ हजार ४ सय, भक्तपुरमा १ हजार ८ सय ८६ र ललितपुरमा १ हजार ९० जना घाइते भएका छन् ।
यसैगरी पूर्व क्षेत्रमा ५१, मध्यक्षेत्रमा ३ हजार १ सय २, पश्चिम क्षेत्रमा ४१३ र मध्य पश्चिम क्षेत्रमा २ जनाको ज्यान गुमेको छ भने पूर्व क्षेत्रमा २१६, मध्यक्षेत्रमा ३४८४, पश्चिम क्षेत्रमा ११३० र मध्य पश्चिम क्षेत्रमा २१ जना घाइते भएका छन् ।
भूकम्पबाट सबैभन्दा बढी प्रभावित सिन्धुपाल्चोकमा १ हजार ३ सय ७६ जनाको मृत्यु भएको पुष्टी भएको छ । यस्तै, भूकम्पबाट अति प्रभावित नुवाकोटमा ६ सय ३८, गोरखामा ४ सय ५, धादिङमा ३ सय ७३ जना, रसुवामा ३ सय २, काभ्रेमा २ सय ७३ र दोलखामा ५४ जनाको मृत्यु भएको पुष्टी भएको प्रहरीले जनाएको छ ।
उल्लेखित संख्यामा काठमाडौंमा ९, सोलुखुम्बुमा ७, मकवानपुरमा १ जना गरी १७ जना ज्यान गुमाएका तथा २२ जना घाइते भएका पर्यटक रहेका छन् ।
प्रहरीका अनुसार हालसम्म काठमाडौंमा ९ सय ५२, भक्तपुरमा २ सय ५०, ललितपुरमा १ सय ५९, पूर्व क्षेत्रमा २९, मध्यक्षेत्रमा २९८८, पश्चिम क्षेत्रमा २ सय २९ र मध्य पश्चिम क्षेत्रमा २ जना गरी जम्मा ४ हजार ६ सय ९ को शव आफन्तलाई बुझाइएको छ भने अन्य शव विभिन्न अस्पतालमा रहेको हुदा शव सनाखतको लागि पहल भइरहेको छ । साथै हराएका तथा खोजीमा रहेका व्यक्तिका आफन्तहरुले पहिचानको लागि नजिकको अस्पताल वा प्रहरी कार्यालयमा गई सूचना दिन समेत प्रहरीले अनुरोध गरेको छ । 

७ जिल्ला अति प्रभावित घोषणा/भूकम्पको जोखिम कम भएकाले सावधानीपूर्वक घर फर्किन सर्वसाधारणलाई आग्रह

७ जिल्ला अति प्रभावित घोषणा/भूकम्पको जोखिम कम भएकाले सावधानीपूर्वक घर फर्किन सर्वसाधारणलाई आग्रह


वैशाख १४, काठमाडौं । 

सरकारले मुलुकका ७ वटा जिल्लालाई अति प्रभावित घोषणा गर्दै ती जिल्लामा राहत तथा उद्दार तीव्र पार्ने जनाएको छ । सिन्धुपाल्चोक, काभ्रे, रसुवा, ललितपुरको उत्तरी दुर्गम भाग, गोरखा, धादिङ र नुवाकोटलाई अति प्रभावित घोषणा गर्दै राहत तथा उद्धार जारी राखिएको मुख्य सचिव लिलामणी पौडेलले जानकारी दिनुभयो । सिंहदरबारमा आज आयोजित पत्रकार सम्मेलनमा सचिव पौडेलले ती स्थानमा उद्धारका लागि हेलिकप्टर पठाइसकिएको बताउनुभयो । उहाँले भूकम्पको जोखिम कम भएको भन्दै घर फर्कन तर प्रारम्भिक सावधानी अपनाउन सर्वसाधारणलाई आग्रह समेत गर्नुभएको छ ।
सचिव पौडेलले काठमाडौंमा देखिएको विद्युत तथा खानेपानी आपुर्तीको समयस्या भोली विहानसम्म सहज बनाउने तयारी भइरहेको जनाएको छ । मुख्यसचिव पौडेलले भूकम्प पीडितलाई आवश्यक परेको खण्डमा १२३४ नम्बरमा डायल गरी त्यहाँबाट प्राप्त हटलाईन नम्बरमा फोन गर्ने र आफ्नो समस्या टिपाउन सकिने जानकारी दिनुभएको छ । भूकम्पपछि महामारी देखिनसक्ने आशंकामा शव व्यवस्थापनमा समेत सरकार लागेको उहाँले बताउनुभयो । सचिव पौडेलले विभिन्न ११ मुलुकबाट राहत टोली नेपाल आइपुगेको समेत जानकारी दिनुभयो ।
- See more at: http://radiokantipur.org/kantipur-diary/15027/%E2%80%8B%E0%A5%AD-%E0%A4%9C%E0%A4%BF%E0%A4%B2%E0%A5%8D%E0%A4%B2%E0%A4%BE-%E0%A4%85%E0%A4%A4%E0%A4%BF-%E0%A4%AA%E0%A5%8D%E0%A4%B0%E0%A4%AD%E0%A4%BE%E0%A4%B5%E0%A4%BF%E0%A4%A4-%E0%A4%98%E0%A5%8B%E0%A4%B7%E0%A4%A3%E0%A4%BE/%E0%A4%AD%E0%A5%82%E0%A4%95%E0%A4%AE%E0%A5%8D%E0%A4%AA%E0%A4%95%E0%A5%8B-%E0%A4%9C%E0%A5%8B%E0%A4%96%E0%A4%BF%E0%A4%AE-%E0%A4%95%E0%A4%AE-%E0%A4%AD%E0%A4%8F%E0%A4%95%E0%A4%BE%E0%A4%B2%E0%A5%87-%E0%A4%B8%E0%A4%BE%E0%A4%B5%E0%A4%A7%E0%A4%BE%E0%A4%A8%E0%A5%80%E0%A4%AA%E0%A5%82%E0%A4%B0%E0%A5%8D%E0%A4%B5%E0%A4%95-%E0%A4%98%E0%A4%B0-%E0%A4%AB%E0%A4%B0%E0%A5%8D%E0%A4%95%E0%A4%BF%E0%A4%A8-%E0%A4%B8%E0%A4%B0%E0%A5%8D%E0%A4%B5%E0%A4%B8%E0%A4%BE%E0%A4%A7%E0%A4%BE%E0%A4%B0%E0%A4%A3%E0%A4%B2%E0%A4%BE%E0%A4%88-%E0%A4%86%E0%A4%97%E0%A5%8D%E0%A4%B0%E0%A4%B9/#sthash.OcpupKab.dpuf

नेपाल यसकारण भूकम्पिय जोखिममा

नेपाल यसकारण भूकम्पिय 

जोखिममा


नेपाल 'मेन हिमालयन थ्रस्ट' अन्र्तगत पर्छ । यो थ्रस्टकै कारण नेपाल संधै भूकम्पिय जोखिममा परेको हो । यसले हिमालय क्षेत्रमा ठुल्ठुला भूकम्प ल्याउने गर्छ । ग्लोबल पोजिसनिङ सिस्टम अध्ययन गर्दा के देखिन्छ भने हाम्रो 'हाइयर (उच्च) हिमालय'को अग्रभागदेखि चुरे पहाडसम्मको क्षेत्र ब्लक छ । यसकारण यहाँ धेरै इनर्जी संचित हुन्छ । इन्डियन प्लेट र तिब्बती प्लेट बिचको जब संघात (कोलिजन) हुन्छ, यो संजित इनर्जीमा सिधै असर गर्छ र तलबाट प्लेट माथितिर ठेलिन्छ । यसरी प्लेट माथितिर ठेलिंदा इनर्जी थेग्न नसकेर रिलिज हुन्छ र भूकम्प आउँछ । प्लेट तल नझरी माथि सर्दा हुने भूकम्पलाई थ्रस्ट टाइपको भूकम्प भनिन्छ । विसं १९९० को भूकम्प पनि यस्तै प्रकारको हो । 
जर्मनीको 'स्प्रिङगर' जर्नलले 'माउन्टेन हेजार्ड एण्ड डिजास्टर रिस्क रिडक्शन' अध्ययन छापेको छ, गएको डिसेम्बरमा । यस अन्र्तगत हामीले काठमाडौं आसपास ६ प्वाइन्ट ३ रेक्टर स्केलको भूकम्प गयो भने के हुन्छ ? भनेर अनुसन्धान गरेका थियौं । यसबाट नयाँ तथ्य के पत्ता लाग्यो भने काठमाडौं उपत्यकाको खुमलटार, ठमेल, महाराजगञ्ज, चावहिल, सुन्धारा, नयाँ बानेश्वर, बुङमती, बल्खु, कोटेश्वर क्षेत्रमा सबैभन्दा बढि भूकम्पीय तरंगले असर पैदा गर्छ । यो क्षेत्र अरु क्षेत्रको तुलनामा आठ गुणा बढि तरंगले असर गर्ने देखिन्छ अध्ययन अनुसार । विसं १९९० को महाभूकम्पसित तुलना गरेर हेर्दा पनि यो मिल्न गयो । शनिबारको महाभूकम्प असरको बास्तविक तथ्य त थाहा पाउन बाँकी नै छ, तर मेरो बिचारमा यी क्षेत्रहरु निकै नै बढि प्रभावित भएको हुनुपर्छ । 
'इन्जिनियरिङ सिस्मोलजी' माथि मैले इटलीबाट पोस्ट डक्टरेट गरेको हुँ । त्यो अनुसन्धानको आधारबाट हेर्दा काठमाडौं भ्यालीसँगै वरिपरिको क्षेत्र झन ठुलो भूकम्पिय जोखिममा रहेको देखिन्छ । काठमाडौंको भूकम्पलाई वान डी (डाइमेन्सन) हैन टु डीको आधारमा अध्ययन गर्नुपर्ने हुन्छ । अर्थात यहाँ आउने भूकम्पको दुई आयाम देखिन्छ । भूकम्पको तरंगको शक्ति एकअर्कामा खप्टिएर छेउछाउको पहाडमा गएर ठोक्किन्छ र फेरि फर्किन्छ । यसो हुँदा भूकम्पको ठुलो विनास काठमाडौं आसपासको क्षेत्रमा झन हुन्छ । मेरो अनुमानमा यो भूकम्पले वरिपरिको क्षेत्रमा ठुलो विनास ल्याएको हुनुपर्छ । क्षति विवरण आउनै बाँकी छ । हेरौं । 
यसअघि ६ प्वाइन्ट ३ रेक्टर स्केलको भूकम्प आयो भनेपनि काठमाडौंको त्रिभुवन विमानस्थल ध्वस्त हुन्छ भन्ने अनुमान गरिन्थ्यो । हाम्रो अध्ययनले चाहिँ त्यो देखाएन । केही अघि हामीले नेपाल जिआलजिकल सोसाइटीको इन्टरनेश्नल कंग्रेसमा यससम्बन्धी कार्यपत्र नै प्रस्तुत गरेका थियौं । आजको संयोग कस्तो भने भूकम्पको झट्का महसुस गरिहँदा यही रिसर्चको प्राप्तिहरुबारे लेख्दैथिएँ । छिट्टै यो तयार भएर इन्टरनेश्नल जर्नलमा आउँदैछ ।
भूकम्प गएर पनि अहिले अरु स-साना भूकम्पको महसुस भइरहेको छ नि । प्लेटहरुको मुख्य दरारमा अहिले पनि मुभमेन्ट भइरहेको छ । यो थामिएको छैन । यसकारण साना साना झट्का महसुस भएको हो । 
अबको सावधानी   
अहिले मुलुकभर कोलाहल छ । सबैजना त्रासका विच बाटामा, खाली चौर र चोकमा निस्केका छन् । क्षति विवरण अपडेट हुने क्रम जारी छ । सम्पर्कहरु विच्छेद भएका छन् । जतिबेला भूकम्प आउँछ र संकटमा पर्छौं, त्यतिबेलामात्रै हामी सावधानीका अनेक पक्षबारे बहस थाल्छौं । यो प्रवृत्ति निकै गलत हो । नेपाल अहिले मात्रै हैन, पहिलेदेखि नै भूकम्पिय जोखिम क्षेत्र थियो । यो हामी सबैलाई थाहा छ । तर यहाँ समस्याको निराकरणतिर धेरै काम गर्नुपर्ने देखिन्छ । 
सबैभन्दा पहिले त अव्यवस्थित बस्ती तथा घर निर्माणलाई कडाईका साथ रोख्नुपर्छ । हामीसँग  'भूकम्प प्रतिरोधी भवन निर्माण आचार संहिता' त छ, तर यसको पालन भएको देखिंदैन । घर बनाउँदा नक्शामा भूकम्प प्रतिरोधी बनाएर मात्रै हुन्न । यसको लागि सरकारी निकायले कडा अनुगमन गर्नुपर्छ । कारबाही गर्नुपर्छ । धेरैले नक्शामा मात्रै मिलाएका छन् । अचेल मलाई आफ्नै र्छिदा पनि चिहानतिर छिरिरहेको हो कि भन्ने आभास हुन्छ ।  
अर्को पक्ष गम्भीर चाहिँ के हो भने यो आचारसंहिता नै रिभिजन गर्नुपर्छ । अहिलेको आचार संहिता नेपालको माटो सुहाउँदो छैन । हिमालयमा जाने नेपालको भूकम्पलाई आधार मानि यो आचार संहिता बनाएकै हैन । भवन निर्माण आचार संहिता नगरपालिकामात्रै अनिवार्य गरेर हुन्छ ? जबकी गाउँमा पनि उत्तिकै ठुला-ठुला क्षति भइरहेका छन् । गाउँमा पनि आचार संहितालाई सहज तरिकाले अनिवार्य बनाउनुपर्छ । 
अनि यस्ता घर बनाउनेलाई राज्यको तर्फबाट इन्सेन्टिभ पनि दिनुपर्छ । ट्याक्स छुट दिएर हुन्छ या अरु नै कुनै तवरले । तर उनीहरुलाई प्रोत्साहन चाहिन्छ । सभा सेमिनार मात्रै गरेर केही हुनेवाला छैन । व्यवहारमा जानुपर्यो । अनिमात्रै प्रकोप विरुद्ध लड्ने शक्ति निर्माण हुनसक्छ । चेतना मात्रै भएर हुँदैन । 
चेतना निर्माणमा नेपालमा एनजिओहरुले राम्रै गरेको मान्न सकिन्छ । तर उनीहरु आफै व्यवहारिक छैन । साइन्स एकातिर छ व्यवहार अर्कोतिर । भूकम्पमाथि काम गर्ने ठुला एनजिओहरुमै भूकम्पविदहरु छैनन् । इन्जिनियहरुबाट उनीहरु काम चलाइराखेका छन् । यस्ता इन्जिनियरहरु कि उनीहरुको क्षमताको कुनै परिक्षा नै हुँदैन । जसरी मेडिकल काउन्सिलले डाक्टरको योग्यता जाँच लिन्छ, प्रमाणिकरण गर्छ, इन्जिनियरिङ काउन्सिलले यो गर्नुपर्छ कि पर्दैन ? के इन्जिनियरको चाहिँ योग्यताको प्रमाणिकरण चाहिंदैन ? 
अर्को महत्वपुर्ण पक्ष के हो भने घर बनाउने जमिनको प्रकृतिमा बढि ध्यान दिनुपर्छ । नेपालमा अहिलेसम्म भूकम्पिय तरंगसँग जमिनले कसरी प्रतिक्रिया देखाउँछ भन्ने हिसाबले माटोको अध्ययन भएकै छैन । कपन एरियामै यो देखियो आज । यो महाभूकम्पमा कपन एरियाका धेरैजसो घरहरु भासिएका छन्, भत्केका भने छैन । यो माटोको प्रकृतिको कारण भएको हो । यसको अध्ययन नै हुँदैन हामी कहाँ । यसको लागि माइक्रो स्टडी हुनुपर्छ । 
हामीसँग भु-उपयोग नीति छ तर यसको लागु हुनसकेको छैन । यतातिर पनि ध्यान दिनुपर्छ । अलिकति खाली जमिन देख्यो कि दश फिटको बाटो राखी प्लटिङ गरिहाल्ने लहर चलेको छ । यो निकै गम्भीर विषय हो । जथाभावी हाउजिङ निर्माणले हामीलाई भविष्यमा सही दिशातिर लाँदैन । त्यसकारण भु-उपयोग नीति कार्यान्वयन आवश्यक छ । यी सबै हुन सके- प्राकृतिक घटना त रोक्न सकिंदैन, तर यसबाट हुने क्षति भने धेरै नै कम गर्न सकिन्छ ।

झन् झन् धेरै शव फेला पर्दै महाभूकम्पबाट मारिनेको संख्या ५ हजार ३ सय १० पुगेको छ ।

झन् झन् धेरै शव फेला पर्दै

महाभूकम्पबाट मारिनेको संख्या ५ 

हजार ३ सय १० 

पुगेको छ ।
पाँच दिन अघिको महाभूकम्पबाट मारिनेको संख्या ५ हजार ३ सय १० पुगेको छ । बुधबार मात्रै विभिन्न प्रभावित स्थानका खण्डहरबाट ९ सय शव निकालिए ।  तीमध्ये राजधानीका विभिन्न स्थानबाट  ४४ शब फेला परेका हुन । 
सशस्त्र प्रहरी बलले राजधानीका १६ स्थानबाट २८ जनाको शब फेला पारेको जनाएको छ । यस्तै नेपाली सेनाले भारत, चीन र पोल्याण्डको उद्धार तथा खोजी समहुसंग मिलेर १६ शब राजधानीमै फेला पारेको हो ।
 प्रहरी महानिरीक्षक उपेन्द्रकान्त अर्यालले सुरक्षा निकायबीच समन्वय र सक्रियताले मृतकहरुको शब फेला परेको बताए। 
'उपत्यका भित्र र बाहिर नै उद्धार गर्न नसकिएका प्रसस्त स्थानहरु छन्,त्यहा खोजी गर्न समय लाग्छ,' अर्यालले भने ।

Now ONGC is tagged with Reliance. Even after Tsunami on Indian sea coast line and Himalayan tsunami in Uttarakhand,even after Nepal earthquake and waiting for yet a series of more earthquake in the Himalayas,the business friendly RSS governance has made topmost priority to make India and the geopolitics radioactive killing field. Arun Jaitley exempts foreign investors from MAT; simple income tax returns form on way! Hindutva agenda of fascism is the reform agenda of ethnic cleansing! Palash Biswas

Now ONGC is tagged with Reliance.

Even after Tsunami on Indian sea coast line and Himalayan tsunami in Uttarakhand,even after Nepal earthquake and waiting for yet a series of more earthquake in the Himalayas,the business friendly RSS governance has made topmost priority to make India and the geopolitics radioactive killing field.
Arun Jaitley exempts foreign investors from MAT; simple income tax returns form on way!
Hindutva agenda of fascism is the reform agenda of ethnic cleansing! 
Palash Biswas
business
Hindutva agenda of fascism is the reform agenda of ethnic cleansing! Latest cabinet decisions proved it beyond doubt.Rating agencies insist that the emerging make economy should be opened up with its doors and windows ajar to make this country a fascist gas camber.Rating is linked with reforms,pardon ,no with the so much so hyped growth rate!

Arun Jaitley exempts foreign investors from MAT; simple income tax returns form on way!

Rating is linked with reforms,pardon ,no with the so much so hyped growth rate!Arun Jaitley offered tax relief to FIIs and announced that an "extremely simplified" income tax returns form will soon replace the controversial ITR.

Celebration times for all the money machines as Global agency Moody's today said any upgrade in India's sovereign rating will depend on implementation of policies by its leaders to improve business environment for private sector and for infrastructure growth.Mind you,Moody's, which has given the lowest investment grade rating to India, named regulatory complexity and weak social and physical infrastructure as challenges before the country.

Sujh -boojh ki corporate Kesaria RSS governance of business friendly government is all set to install ten more Nuclear plants for which PM Modi toured the developed world and struck deals with different nations as United State of America relaunched its production units to supply India nuclear reactors.

Nepal Earthquake is being misused to make the strategically very very important Himalayas as permanent war zone beyond borders killing man and nature.Government of India has taken over the governance there as RSS network has been deputed to lead the rescue and relief operation.

Mind you,With Modi seated beside him in Lok Sabha, Jaitley took potshots at Gandhi and Congress who have been targeting the Prime Minister for his frequent foreign tours. 

Mind you,Jaitley replies to Rahul's jibe, says this is 'sooj-boojh ki sarkar'!

Even after Tsunami on Indian sea coast line and Himalayan tsunami in Uttarakhand,even after Nepal earthquake and waiting for yet a series of more earthquake in the Himalayas,the business friendly RSS goevrnance has made topmost priority to make India and the geopolitics radioactive killing field.

Thus,fifty smart cities get the cabinet clearance with full tax holiday for foreign investors and interests.The tax forgone is not a part of revenue and financial deficit statics at all nor the militarization of the state,privatization of defense and the arms shopping have to be considered to manage Indian Economy.

Crashing oil prices have made a Khulla Khel Farrukhabadi for money spinning hegemonisal ruling class as corporate taxes relaxed.

Now Reliance gets the permission to develop oil discobveries and the decision is justified as ONGC is tagged with it.Media reports say that the government has removed a key regulatory hurdle that virtually prevented the start of production in a dozen natural gas discoveries, a move that would allow ONGC and Reliance Industries, the country's two largest hydrocarbon producers, to try and monetise an estimated 90 billion cubic metres of gas.

ONGC his on top in the disinvestment list since Arun Shourie times and ONGC discoveries have been gifted away to desi videsi companies.Now ONGC, to be sold off sooner or later, is tagged with Reliance.

While these gas reserves at the current market price of domestic gas — $4.66 per million British thermal units on a gross calorific value basis — are worth more than Rs 1 lakh crore, the firms have been given three options regarding the regulatory requirement of conducting drill stem tests (DSTs) at the discovery sites. Practically giving relief to the firms from the Directorate General of Hydrocarbon's (DGH) diktat that DST is mandatory for commencement of production, the Cabinet Committee on Economic Affairs (CCEA) on Wednesday allowed the developers not to perform the expensive DST, but at their own risk, implying that any obligations arising out of a shortfall in output would have to be borne by them.Indian Express reports.

Seeking to calm investor jitters, Finance Minister Arun Jaitley today offered tax relief to FIIs by exempting some of their income from MAT and announced that an "extremely simplified" income tax returns form will soon replace the controversial 14-page ITR that sought details of all bank accounts and foreign trips.

Replying to the debate on the Finance Bill, 2015, in Lok Sabha, he said Prime Minister's social security schemes will be exempt from service tax and also tinkered with indirect tax rates on raw silk, iron ore and rubber.

With funds fleeing India as the row over 20 per cent minimum alternate tax (MAT) on capital gains they made in past three years escalated, Jaitley offered relief by exempting income foreign firms earned from securities transactions and interest, royalties and fees for technical service from MAT.

The exemption would apply only in those cases where the normal tax rate is below 18.5 per cent.

He, however, offered no relief retrospectively as has been demanded by foreign portfolio investors.

The rules for the application of MAT for real estate investment trusts were also eased.

Later, the Finance Bill was passed by voice vote, bringing to close the three-stage budget process in the House.

On the indirect tax side, export tax on low-grade iron ore was cut to 10 per cent from 30 per cent, in a bid to boost shipments of the steelmaking raw material from Goa.

The new duty structure will be applicable from June 1, Jaitley said.
Referring to the controversial new ITR form, he said an "extremely simplified" income tax return form will soon be brought.

"I am having the entire matter reviewed and very soon you will hear an extremely simplified procedure coming for us," he said. "Recently, a controversy did come up. There is an old income tax form of 12 pages which was made thirteen-and-half pages. I was out of the country when this was done, I had it stopped."

Buying peace with RBI, Jaitley dropped plans for the time being to strip the central bank of powers to regulate government bonds and give it to an independent agency.

Jaitley sought the cooperation of the opposition for reforms measures like Land Acquisition Bill saying the country needs to take advantage of the global situation to push growth.

"If we can put our house in order and put an end to political obstructionism, if states can come together, that will add to national growth rate," he said.

He exempted service tax on life insurance business provided under Pradhan Mantri Jeevan Jyoti Bima Yojana and Pradhan Mantri Jan Dhan Yojana as well as on general insurance business under the Pradhan Mantri Suraksha Bima Yojana and the services provided by contribution collecting agencies in the Atal Pension Yojana.

He raised the basic customs duty on natural rubber from 20 per cent or Rs 30 per kg, whichever is lower, to 25 per cent or Rs 30 a kg, which ever is lower.

Stating that MAT on FIIs has been done away with from April 1, 2015, the Finance Minister said the issue regarding levy of the tax in past cases was now pending in Supreme Court.

"Yesterday, the matter was mentioned. The Supreme Court has said they will fix up after the summer vacation some date of hearing and that is not an issue I have announced today," he said.

With a view to provide a level playing field to domestic defence manufacturers in private sector viz-a-viz public sector, he withdrew the excise duty exemption available to defence PSUs and ordinance factory boards.

"I propose to withdraw the exemption of additional duty of customs, CVD and SAD in certain cases. These imports will however continue to remain exempt from basic customs duty," he said adding direct import of such goods by Central and state governments will remain exempt from customs duty.
The changes will become effective from June 1, 2015.

The new ITR had been criticised by the industry and MPs as they felt it impinged on the individual's privacy by seeking details of all bank accounts and foreign travel.

As it stands, the new ITR forms, including the ITR-1 and ITR-2, require an assessee to furnish the number of bank accounts held by the individual "at any time (including opened/closed) during the previous year" with the last balance in the account on March 31 of the just-concluded fiscal.
The assessee will also have to furnish the name of the bank, account numbers, their address, IFSC code and any possible joint account holder.

Indian Express reports:The CCEA said if the developers opt to do the DST, then the only 50 per cent of the recovery of the cost of the test that runs into millions of dollars would be allowed, subject to a cap of $15 million. Of course, the two firms, which have six discoveries each stuck over the dispute with DGH, can relinquish these discoveries, mostly located in the Krishna-Godavari (KG) Basin. "If the contractor does not opt for any one of these options suggested above within 60 days of the CCEA approval, then the area encompassing these discoveries shall automatically be relinquished," the government said.

This will "settle the long-pending issue with regard to 12 discoveries in five blocks pertaining to ONGC and RIL but will also establish a clear policy for the future", the government said. The policy relaxation will also bring transparency and uniformity in decision-making, obviating the current case-by-case approach, it added.

On December 18, 2014, this paper reported that the Cabinet would take a call on policy on test requirements for oil and gas finds. The DGH had turned down three out of 14 discoveries submitted by ONGC in its KG Basin blocks — KG-DWN-98/2 and G4 — because the PSU explorer did not conduct the DST. In 2010, RIL too faced a problem when its three gas discoveries (D29, D30 and D31) in its KG-D6 block were not given the go-ahead by the DGH on the grounds of the firm not doing the DST.

नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है

नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है



नई दिल्ली। उत्तर प्रदेश के मुख्यमंत्री अखिलेश यादव के आव्हान पर समाजवादी पार्टी के युवा कार्यकर्ताओं की एक टोली राहत सामग्री लेकर नेपाल पहुंच गई है। इस दल में युवा नेता अजीत प्रताप सिंह भी शामिल हैं, जो ग्राउंड जीरो से लगातार अपडेट कर रहे हैं। अजीत प्रताप सिंह फ्रांस में भले-खासे फ्रोफेशनल थे, नौकरी छोड़कर अखिलेश यादव के सिपाही बन गए। काठमांडू से अजीत प्रताप सिंह की पाती-
जब हम इंडिया मे थे तो फेसबुक पर RIP लिखना या We are with Nepal लिखना बहुत आसान लग रहा था।
लेकिन जब यहां आकर देखा तो ढहे हुये मकान, बाहर निकलने के लिये बस स्टेशन पर लगी लंबी लाइनें, राहत सामग्री की गाड़ियों को ताकते बच्चे, सीमित संसाधनों के बीच लगातार राहत कार्य में लगी देशी विदेशी संस्थायें और सबसे दुखद कि इन मलबों के बीच में अपनो को ढूंढती आसुओं भरी बेबस आंखें।
जब गिरे हुये मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत से मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है।
आज सबसे पहले बस अड्डे पर गये जहां सोनौली एआरएम परशुराम पांडे के मुस्तैदी से ड्यूटी करने के बावजूद यूपी बिहार और आन्ध्र प्रदेश के लोगों का हुजूम था, जिसे हमारे नेता सुनील सिंह यादव और उदयवीर जी ने अपनी सूझ-बूझ से निपटाया।
काठमांडू से आठ किलोमीटर दूर बसा हुआ खूबसूरत कस्बा साकू पूरी तरह तबाह हो गया था, तीस के आस-पास मौतें हुई थीं और लगभग इतने ही लापता थे, रोती हुई औरतों और बच्चों के आंसू कलेजे को हिला देते थे।
वहां अग्रजों के कुछ स्थानीय संपर्कों और "दलित आदिवासी सेवा संस्थान" के युवा साथियो के बताने पर एक बहुत ही खूबसूरत, लेकिन उससे भी दुर्गम और उससे भी ज्यादा तबाह "लफसिफेरी" की तरफ बढ़े जो कभी अपनी दुर्गमता की वजह से माओवादियों और उनके नेता प्रचंड का एक सुरक्षित पनाहगार हुआ करता था। आज पूरी तरह बर्बाद था। खुद कंधे पर राहत सामग्री उठाये फिट भर के रास्ते पर चलकर जब युवा साथी ऊपर पहुंचे तो वहॉ के निवासियों की आंखों में भारत के प्रति कृतज्ञता साफ दिख रही थी।
अजीत प्रताप सिंह
काठमांडू से
11188386_10205635505961129_8158699163313115696_n नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है
नेपाल का आंखों देखा हाल
11119301_10205635506361139_2094068333707319936_n नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है
नेपाल से ग्राउंड जीरो रिपोर्ट
11017850_10205635507161159_4550615526962436581_n नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है
नेपाल- हर तरफ तबाही

11193327_10205635507601170_5622283666126721273_n नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है
नेपाल- ग्राउंड जीरो रिपोर्ट
11164834_10205635505601120_1722478536586014833_n नेपाल-मलबे के ढेर में से इंसानी अंग दिखते हैं तो मजबूत कलेजे वाले का भी दिल काँप जाता है
नेपाल में अखिलेश यादव की लाल सेना