Follow palashbiswaskl on Twitter

ArundhatiRay speaks

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Jyoti basu is dead

Dr.B.R.Ambedkar

Friday, January 16, 2015

এখন প্রশ্নটা হচ্ছে বাংলার মানুষ কোন শ্রেণীকে নিজেদের কাছের মানুষ বলে ভাববে?বাম ও দক্ষিনপন্থী শক্তির মতাদর্শ ও বর্তমান নেতৃত্বের জীবনপ্রবাহ


বাম ও দক্ষিনপন্থী শক্তির মতাদর্শ ও বর্তমান নেতৃত্বের জীবনপ্রবাহ
*************************************************************************
১)অনাড়ম্বর জীবন। পার্টির কমিউণে এক চিলতে তক্তপোষে দিন যাপন। এক মুঠা বিড়ি সঙ্গিকরে সাধারন মানুষের কথা ভেবে দিন কাটানো। নিজের পরিধেয় বস্ত্র নিজে কেঁচে পরিধান করা। নিজের দুবেলা আহারের রন্ধন নিজে ব্যাবস্থা করা, বিলাসবহুল গাড়ি না চেপে, পার্টির দেয়া সাবেকি আম্বাসাডার গাড়ি চেপে পার্টির কাজে করা, এই নিয়েই একজন কমরেডের জীবনপঞ্জী যা একজন সর্বত্যাগি সন্ন্যাসীর জীবনযাপন থেকেও কঠোর।
২)পাশাপাশি ধোপদুরস্ত বা কেতাদুরস্ত পারফিউম সমৃদ্ধ বস্ত্র পরিধান করে, বিদেশি সিগারেটের প্যাকেট সাথে নিয়ে, স্মার্ট ফোন হাতে নিয়ে বিলাসবহুল শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে চড়ে, গলায় মোটা সোনার চেন পরিহিত হয়ে, হাতের পাচ আঙ্গুলে পাচ আংটি পরিবৃত হয়ে, চোখে রিমলেস চশমা লাগিয়ে পুঁজিপতি শ্রেনির সাথে পাচ তারা হোটেলে ডিনার সারা, এই নিয়েই একজন দক্ষিন পন্থি নেতার জীবনপঞ্জী।
এখন প্রশ্নটা হচ্ছে বাংলার মানুষ কোন শ্রেণীকে নিজেদের কাছের মানুষ বলে ভাববে? যদি মানুষের পছন্দের তালিকায় সর্বত্যাগি কমরেডরা পরেন , সে ক্ষেত্রে কোন বক্তব্য নেই, কারন মানুষ তাদের জন্য যারা সর্বস্য ত্যাগ করে শুধুই মানব কল্যানে ব্রতি তাদের হাতেই নিজেদের সুখ স্বাছন্দ্য ও ভালো ভাবে থাকার দায়িত্ব অর্পণ করছেন।
পাশাপাশি বাংলার সাধারন মানুষের পছন্দের তালিকায় যদি দক্ষিনপন্থী নেতা তাদের আদর্শ হন , সেক্ষেত্রে আগামী দিনে বাংলার মানুষকে আরও অনেক বেশী ঠগার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।যে ভাবে বর্তমান দিন গুলিতে ঠগে চলেছেন। সাধারন মানুষের দৈনন্দিন জীবনে আজ যে ভাবে একের পর এক বিড়ম্বনার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে, আগামী দিনে তা আরও বৃদ্ধি পাবে। সমাজের অন্তজ শ্রেনির মানুষ, খেটে খাওয়া মজদুর, কারখানার শ্রমিক, চাকরিজীবীদের জীবনযাত্রার মান ক্রমাগত অবক্ষয়ের দিকে এগিয়ে যাবে। আইনের সুযোগ সুবিধা শুধুমাত্র ধনী শ্রেনির জন্য সংরক্ষিত হয়ে যাবে। প্রশাসন শুধু মাত্র পুঁজিপতিদের হয়ে নগ্ন দালালি করে যাবে। হারিয়ে যাবে শ্রমিকের ৮ ঘণ্টার কাজের অধিকার। ব্যাংক, বীমা, রেল চলে যাবে বিদেশী বহুজাতিক দৈত্যের হাতে। মানুষের সঞ্চয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। কারন দক্ষিনপন্থী রাজনৈতিক দল গুলো কখনোই আম-আদমির কথা ভাববে না। তাদের ভাবনায় অগ্রাধিকার পাবে সমাজের উচ্চবিত্ত সমাজ । 
তাই কোন আর্থিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত নয় বা কোন আম্বানি বা আদানির দালালকে বা পুঁজিবাদী সংবাদপত্রের সংবাদে প্রভাবিত না হয়ে, নিজের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আবার সুপ্রতিষ্ঠা করতে বিগত দিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে বামফ্রন্ট মনোনীত সি পি আই এম প্রার্থী কমরেড দেবেশ দাসকে আপনাদের মুখপত্র হিসাবে সংসদে পাঠান।
বাম ও দক্ষিনপন্থী শক্তির মতাদর্শ ও বর্তমান নেতৃত্বের জীবনপ্রবাহ  *************************************************************************  ১)অনাড়ম্বর জীবন। পার্টির কমিউণে এক চিলতে তক্তপোষে দিন যাপন। এক মুঠা বিড়ি সঙ্গিকরে সাধারন মানুষের কথা ভেবে দিন কাটানো। নিজের পরিধেয় বস্ত্র নিজে কেঁচে পরিধান করা। নিজের দুবেলা আহারের রন্ধন নিজে ব্যাবস্থা করা, বিলাসবহুল গাড়ি না চেপে, পার্টির দেয়া সাবেকি আম্বাসাডার গাড়ি চেপে পার্টির কাজে করা, এই নিয়েই একজন কমরেডের জীবনপঞ্জী যা একজন সর্বত্যাগি সন্ন্যাসীর জীবনযাপন থেকেও কঠোর।  ২)পাশাপাশি ধোপদুরস্ত বা কেতাদুরস্ত পারফিউম সমৃদ্ধ বস্ত্র পরিধান করে, বিদেশি সিগারেটের প্যাকেট সাথে নিয়ে, স্মার্ট ফোন হাতে নিয়ে বিলাসবহুল শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে চড়ে, গলায় মোটা সোনার চেন পরিহিত হয়ে, হাতের পাচ আঙ্গুলে পাচ আংটি পরিবৃত হয়ে, চোখে রিমলেস চশমা লাগিয়ে পুঁজিপতি শ্রেনির সাথে পাচ তারা হোটেলে ডিনার সারা, এই নিয়েই একজন দক্ষিন পন্থি নেতার জীবনপঞ্জী।  এখন প্রশ্নটা হচ্ছে বাংলার মানুষ কোন শ্রেণীকে নিজেদের কাছের মানুষ বলে ভাববে? যদি মানুষের পছন্দের তালিকায় সর্বত্যাগি কমরেডরা পরেন , সে ক্ষেত্রে কোন বক্তব্য নেই, কারন মানুষ তাদের জন্য যারা সর্বস্য ত্যাগ করে শুধুই মানব কল্যানে ব্রতি তাদের হাতেই নিজেদের সুখ স্বাছন্দ্য ও ভালো ভাবে থাকার দায়িত্ব অর্পণ করছেন।  পাশাপাশি বাংলার সাধারন মানুষের পছন্দের তালিকায় যদি দক্ষিনপন্থী নেতা তাদের আদর্শ হন , সেক্ষেত্রে আগামী দিনে বাংলার মানুষকে আরও অনেক বেশী ঠগার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।যে ভাবে বর্তমান দিন গুলিতে ঠগে চলেছেন। সাধারন মানুষের দৈনন্দিন জীবনে আজ যে ভাবে একের পর এক বিড়ম্বনার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে, আগামী দিনে তা আরও বৃদ্ধি পাবে। সমাজের অন্তজ শ্রেনির মানুষ, খেটে খাওয়া মজদুর, কারখানার শ্রমিক, চাকরিজীবীদের জীবনযাত্রার মান ক্রমাগত অবক্ষয়ের দিকে এগিয়ে যাবে। আইনের সুযোগ সুবিধা শুধুমাত্র ধনী শ্রেনির জন্য সংরক্ষিত হয়ে যাবে। প্রশাসন শুধু মাত্র পুঁজিপতিদের হয়ে নগ্ন দালালি করে যাবে। হারিয়ে যাবে শ্রমিকের ৮ ঘণ্টার কাজের অধিকার। ব্যাংক, বীমা, রেল চলে যাবে বিদেশী বহুজাতিক দৈত্যের হাতে। মানুষের সঞ্চয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। কারন দক্ষিনপন্থী রাজনৈতিক দল গুলো কখনোই আম-আদমির কথা ভাববে না। তাদের ভাবনায় অগ্রাধিকার পাবে সমাজের উচ্চবিত্ত সমাজ ।   তাই কোন আর্থিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত নয় বা কোন আম্বানি বা আদানির দালালকে বা পুঁজিবাদী সংবাদপত্রের সংবাদে প্রভাবিত না হয়ে, নিজের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আবার সুপ্রতিষ্ঠা করতে বিগত দিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে বামফ্রন্ট মনোনীত সি পি আই এম প্রার্থী কমরেড দেবেশ দাসকে আপনাদের মুখপত্র হিসাবে সংসদে পাঠান।

No comments: