Follow palashbiswaskl on Twitter

ArundhatiRay speaks

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Jyoti basu is dead

Dr.B.R.Ambedkar

Wednesday, September 16, 2015

সিভিল সার্ভিসে দলাদলি মুনতাসীর মামুন ও জয়ন্তকুমার রায়


সিভিল সার্ভিসে দলাদলি

   মুনতাসীর মামুন ও জয়ন্তকুমার রায়

"... সিভিল সার্ভিসে দলাদলি তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠলো। শেখ মুজিবর রহমানের আমলেই এই দলাদলি তীব্র হয়ে উঠেছিল তার ভগ্নীপতি প্রাক্তন ইপিসিএস অফিসারের জন্য। অনেককে টপকে তিনি হয়েছিলেন সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব। সরকারের সব অফিসারের নিযুক্তি তার প্রভাবেই হত এবং স্বাভাবিকভাবেই তিনি প্রাক্তন সিএসপি-দের দাবি অগ্রাহ্য করে প্রাক্তন ইপিসিএস-দের স্বার্থ দেখতেন। তার অনায্য পদোন্নতি, প্রভাব-প্রতিপত্তি আমলাদের একাংশ বিশেষ করে সিএসপি-দের ক্ষুব্ধ করে তুলেছিল।

...  কিছুদিনের মধ্যেই দেখা দিয়েছিল আওয়ামী শাসনের অভিঘাত। পার্টির বিভিন্ন স্তরের কর্মী, নেতাদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণ, রক্ষীবাহিনীর নির্যাতন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি, দুর্ভিক্ষ সব মিলিয়ে জনজীবন হয়ে উঠেছিল দুর্বিষহ। শেখ মুজিবের মতো নেতারও সমালোচনা করা হচ্ছিল। নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছিলেন তিনি সব-কিছুর ওপর, বোধহয় বিশ্বাসও। 

কিন্তু এ সময় একই সঙ্গে আমলাতন্ত্রেও অসন্তোষ বৃদ্ধি পাচ্ছিল। ঐ সময় মুজিব যাদের সচিব পদে উন্নীত করেছিলেন তাদের অনেকেই ছিলেন পুলিশ সার্ভিসের যা প্রাক্তন ইপিসিএস বিশেষকরে সিএসপিরা পছন্দ করেননি। শেখ মুজিব বাইরে থেকেও পছন্দসই ব্যক্তিদের এনে উচ্চপদে বসিয়েছিলেন যেটা আমলাতন্ত্রের কেউই পছন্দ করেনি। তার ভগ্নীপতি [প্রাক্তন ইপিসিএস] অনেককে ডিঙ্গিয়ে উন্নীত হয়েছিলেন সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে এবং প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্টের আত্মীয় হিসাবে তার দাপট ছিল অসম্ভব। প্রাক্তন ইপিসিএস ছাড়া অন্য ক্যাডারের আমলারা এটা পছন্দ করেননি। একটি বড় অভিযোগ ছিল, 'যিনি কয়েকদিন আগেও আমার সেকশন অফিসার ছিলেন [ অর্থাৎ ইপিসিএস ক্যাডারের ], তার অধীনে আমি কাজ করি কিভাবে?' আমলাতন্ত্রের এক বড় অংশকে শেখ মুজিব এভাবে নিজের শত্রু করে তুলেছিলেন॥"

- প্রশাসনের অন্দরমহল : বাংলাদেশ / মুনতাসীর মামুন ও জয়ন্তকুমার রায় ॥ [ দিব্য প্রকাশ - জুন, ১৯৯৪ । পৃ: ৫০, ৬১-৬২ ]
--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments: